সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ির দাম জেনে নিন
আপনি কি জানেন সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ির দাম সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্পের ইতিহাস। না জেনে থাকেন পোস্টটি আপনার জন্য। সিরাজগঞ্জ নাম আসলেই সবার মনে পড়ে যায় বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু যমুনা সেতুর কথা। এই জেলায় সর্বস্তরের ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে তাঁত শিল্প।
সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্পের ইতিহাস সেই আদিকাল থেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আসছে। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ির দাম কেমন। তারা এই পোস্টটি পড়বেন সিরাজগঞ্জ তাঁত শিল্পের অনেক কিছুই জানতে পারবেন।
ভূমিকা
আমাদের আজকের আর্টিকেলটা লেখা হয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্য বহন করা কুটির শিল্প নিয়ে। আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে জানতে পারবেন তাঁত শিল্পের জন্য বিখ্যাত কোন জেলা। সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্পের ইতিহাস, তাঁত শিল্পের বর্তমান অবস্থা ও তাঁত শিল্পে কি কি তৈরি করা হয়।
তাঁতের শাড়ি কিভাবে বানায় এর প্রথম থেকে শুরু করে শেষ প্রক্রিয়া পর্যন্ত জানতে পারবেন। এছাড়াও সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ির দাম এই সমস্ত বিষয়ে যদি আপনি জানতে চান তাহলে নিচের সম্পূর্ণ লেখাটা পড়ে নেন।
তাঁত শিল্পের জন্য বিখ্যাত কোন জেলা
কথায় আছে শাড়িতেই নারী আর এই শাড়ির কথা ভাবতে গেলেই প্রথমেই চলে আসে দাঁতের বানানো শাড়ি। পহেলা বৈশাখ, একুশে ফেব্রুয়ারি, ঈদ অনুষ্ঠান ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রেই বাঙালি নারীর পছন্দের তালিকায় রয়েছে তাঁতের শাড়ি। বাংলাদেশের কোন কোন জেলা শাড়ির জন্য বিখ্যাত রয়েছে তা কি আপনারা জানেন না জেনে থাকলে চলুন জেনে নেই।
তাঁতের শাড়ির কথা ভাবতে গেলেই চলে আসে সিরাজগঞ্জের টাঙ্গাইল এর কথা। বাংলাদেশের প্রাচীনতম এই কুটির শিল্পের প্রচুর পরিমাণে বিস্তার রয়েছে সিরাজগঞ্জ এবং টাঙ্গাইলে। সিরাজগঞ্জ ও টাঙ্গাইলে জেলার তাঁত, পাওয়ালুম, হ্যান্ডলুম এর মাধ্যমে শাড়ি তৈরি করা হয়।
সিরাজগঞ্জ জেলায় বেলকুচি, শাহজাদপুর, এনায়েতপুর, উল্লাপাড়া এই সমস্ত জায়গাতে দাঁতের শাড়ি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। অন্যদিকে টাঙ্গাইলে সবচাইতে বেশি শাড়ি তৈরি হয় বাজিতপুর, মাদরাইল, নলসনদা, চন্দির, বিষ্ণুপুর এবং বিলাপুর গ্রামে।
সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্পের ইতিহাস
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তাঁত শিল্পের ভূমিকা অপরিসীম। আপনি কি জানেন সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্পের ইতিহাস না জেনে থাকলে চোলুন জেনে নেই। বাংলাদেশের তাঁত শিল্প থেকে প্রতি বছর প্রায় ৭০ কোটি মিটার বস্ত্র উৎপাদন করা হয়। এতে প্রায় বাংলাদেশের বস্ত্র চাহিদা ৪০ ভাগ মিটে থাকে। এই শিল্প থেকে প্রায় প্রতি বছর ১৫ হাজার কোটি টাকা উৎপাদন হয়। এদেশের কুটটি শিল্পের মধ্যে সর্ব বৃহত্তম হলো তাঁত শিল্প।
২০০৩ সালের তাঁত শুমারির হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে পাঁচ লক্ষাধিক তাঁতের হিসাব পাওয়া যায়। এর মধ্যে সিরাজগঞ্জ জেলায় রয়েছে ১লক্ষ৩৬ হাজারেরও অধিক। বাংলাদেশের কর্মসংস্থান অনুযায়ী কৃষির পরে তা শিল্প দ্বিতীয় বৃহত্তম কর্মস্থান। হস্তচালিত এই কুটির শিল্পে কর্ম মেলে নারী-পুরুষ উভয়েরই। সিরাজগঞ্জ দেশের অন্যতম বৃহত্তম তাত শিল্প এলাকা।
সিরাজগঞ্জ জেলায় তাঁতের বস্ত্র উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত সুপরিচিত। এই জেলার সাথে তাতের নাম অঙ্গাঅঙ্গিভাবে মিশে আছে। সিরাজগঞ্জ জেলায় মোট তাঁতীয় পরিবার ১৪৮৭০ এবং তাঁত সংখ্যা ১লক্ষ ৩৬ হাজারের অধিক। প্রতিবছর সিরাজগঞ্জ থেকে প্রায় ২৩ কোটি মিটার তাঁত বস্ত্র উৎপাদন হয়।
তাঁত শিল্পে সিরাজগঞ্জ জেলার প্রায় ৩ লক্ষ অধিক লোকের কর্মস্থানের সুযোগ হয়েছে। এই জেলায় তাঁত থেকে শাড়ি, লুঙ্গি, গামছা, থান কাপুর, থ্রি পিস, গ্রামীণ চেক সহ বিভিন্ন প্রকারের বস্ত্র উৎপাদন করা হয়ে থাকে।
সিরাজগঞ্জ জেলার উপজেলা আওতাদিন তাঁত এবং তাঁতীয় পরিবারের সংখ্যা এক নজরে দেখে নিন,
সিরাজগঞ্জ সদর তাঁতীয় পরিবার ১৯৯৭ চালু তার সংখ্যা ১১ হাজার ৫৩৮ বন্ধ দাঁত সংখ্যা ৪,৩৭৮ মোর তার সংখ্যা ১৫৯১৬ টি।
বেলকুচি তাঁতীয় পরিবার ৩৫১২ চালু তাঁত সংখ্যা ২৫১৯৫ বন্ধ তাঁত সংখ্যা ১৪৪৯১ মোট তাঁত সংখ্যা ৩৯ হাজার ৬১৪ টি।
কামারখন্দ তাঁতি পরিবার ৫৫৭ চালু তাঁত সংখ্যা ৩১৯২ বন্ধু তাঁত সংখ্যা ২৩৮ মোট তাঁত সংখ্যা ৩৪৩০ টি।
কাজিপুর তাঁতীয় পরিবার ২২৫ চালু তাঁত সংখ্যা ১৩৪৪ বন্ধ তাঁত সংখ্যা ৩৩৫ মোট তাঁত সংখ্যা ১৬৭৯ টি।
তাড়াশ তাঁতীয় পরিবার ৩ চালু তার সংখ্যা ৮ বন্ধ তার সংখ্যা ১ মোট তাঁত সংখ্যা ৯টি।
শাহজাদপুর তাঁতীয় পরিবার ৪৯৬১ চালু তাঁত সংখ্যা ৩৪ হাজার ৬৪৪ টি বন্ধ তাঁত সংখ্যা ১৩১৯৫ মোট সংখ্যা ৪৭ হাজার ৮৪৯ টি ।
উল্লাপাড়া তাঁতীয় পরিবার ১৮৮৬ টি চালু তাঁত সংখ্যা ১১০৫৭ বন্ধ তাঁত সংখ্যা ৩৭৮৮ মোট তাঁত সংখ্যা ১৪৮৪৫টি।
চৌহালী তাতীয় পরিবার ৬২৯ চালু তাঁত সংখ্যা ৩৯৯১ বন্ধ তাঁত সংখ্যা ২ হাজার ৪৯১ মোট তাজ সংখ্যা ৬৪৮২ টি।
রায়গঞ্জ তাঁত পরিবার ৮৫৫ চালু তাঁত সংখ্যা ৩৯৮৮ বন্ধ তাঁত সংখ্যা ১৫৯৩ মোট তাঁত সংখ্যা ৫৮৮১টি।
সিরাজগঞ্জ জেলায় সর্বমোট তাঁতীয় পরিবার ১৪৬২৫ চালু তাঁত সংখ্যা ৯৪ হাজার ৯৫৭ বন্ধ তাঁত সংখ্যা ৪০ হাজার ৪৩৮ সর্বমোট তার সংখ্যা ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৩৯৫টি।
তাঁত শিল্পের বর্তমান অবস্থা
তাঁত শিল্প বাংলাদেশের তাঁতিদের জীবনযাত্রার দারক বহন করেছিল। তাঁত শিল্পের সাথে জড়িয়ে আছে বাংলাদেশের শিল্প সংস্কৃতি। তাঁত শিল্প বাংলাদেশের ইতিহাসের পুরাতন একটি হস্ত চালিত শিল্প। যুগ যুগ ধরে তাঁত শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশেষ সাড়া ফেলে আসছে। এই সকল দিকগুলো বিবেচনা করে বলা যায় তাঁত শিল্পের আমাদের প্রাচীন সমৃদ্ধ রক্ষা করে আসছে।
১৯৮০ সাল থেকে শুরু করে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের তাঁতিদের ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল রমরমাট। আদিকাল থেকেই বাংলাদেশের হস্তচালিত তাঁত শিল্প দেশে এবং দেশের বাইরে বিশেষভাবে সাড়া ফেলে আসছিল। কিন্তু বর্তমান সময়ে এই শিল্পের অবস্থা খুব একটা ভালো না বললেই চলে। দেশের প্রাচীনতম এই শিল্পটি আজ বিলুপ্তির মুখে।
এই শিল্পটির সাথে ৬০ থেকে ৭০ লক্ষ লোক নিয়োজিত রয়েছে বর্তমান তাদের খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকাটা কষ্টসাধ্য হয়ে গেছে। বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যবাহ এই শিল্পটি আজ মৃত্যু মুখে।
তাঁত শিল্পে কি কি তৈরি হয়
তাঁত হলো পাচীন কালের হস্তচালিতো একটি যন্ত্র। যা বাংলাদেশের বস্ত্র উৎপাদনে যুগ যুগ ধরে সম্প্রসার হয়ে আসছে। প্রাচীনকালে মানুষ হাত দিয়ে কঠোর পরিশ্রম করে শাড়ি বানাত। তবে বর্তমান সময়ে হ্যান্ড লুম পাওয়ার লুম যা মেশিন দ্বারা পরিচালিত করা হয়। বাংলাদেশে বর্তমান ছোট আকারের তাঁত থেকে শুরু করে বিশাল আকৃতির যন্ত্রচালিত তাঁত ও দেখা যায়। বর্তমান আধুনিক শাড়ি তৈরির কারখানাতে বিশাল আকারের স্বয়ংক্রিয় তাঁত দেখা যায়।
আর এই সমস্ত তাঁত দিয়ে যে সমস্ত জিনিস তৈরি করা হয় তার মধ্যে অন্যতম হলো শাড়ি, লুঙ্গি, গামছা, তোয়ালিয়া, থ্রি পিস, বিছানার চাদর, মশারি সহ বিভিন্ন রকমের বস্ত্র সামগ্রী। মনিপুরী সম্প্রদায়ের লোকেরা তাদের নিজেদের বস্ত্র সামগ্রী মেটাতে তাঁত দিয়ে যে সমস্ত বস্ত্র তৈরি করে থাকে তা হল টেবিল ক্লথ, স্কাপ, লেডিস চাদর ইত্যাদি বস্ত্র সামগ্রী তারা তাঁত ব্যবহার করে তৈরি করে থাকে।
তাঁতের শাড়ি কিভাবে বানায়
তাঁতের শাড়ি বানাতে যেটা প্রথমেই প্রয়োজন হয় সেটা হল সুতা আর এই সুতা সাধারণত তুলা থেকে হয়ে থাকে। এছাড়াও রেশমী কাপড় বানাতে রেশম পোকার এক ধরনের সুতা পাওয়া যায় সেই সুতা থেকে রেশমি কাপড় তৈরি হয়। শাড়ি বানানোর প্রক্রিয়াতে প্রথম দিকেই কারিগর সুতা মারে ভিজিয়ে রোদে শুকাতে দেয়। তারপরে সুতা শুকানো হয়ে গেলে কাঠ বা লোহা দিয়ে তৈরি চরকা এবং মেশিনের সাহায্যে বমিনে তুলে নেওয়া হয়।
বমিন থেকে সেই সুতা আবার গোলাকার এক ধরনের বস্তুতে পেঁচিয়ে নেওয়া হয়। আর এই গোলাকার বস্তুকে তাঁতিদের বাসায় ডাম বলা হয়। এর পরের প্রক্রিয়াটা হল ডাম থেকে সুতা গুলো কাট বা লোহার তৈরি এক ধরনের রোলারের সাথে পেঁচিয়ে নেওয়া হয়। তারপর সেই রোলার তাঁতের সাথে লাগিয়ে নেওয়া হয়।এরপরে তাঁতের মাঝখানে থাকান হানা এবং বও এর মধ্য দিয়ে অভিনব কায়দায় সুতা টানিয়ে নেওয়া হয়।
আর এই হানা এবং বও দাঁতের উপরে থাকা এক ধরনের কার্ড দিয়ে বানানো মালা বা ফরমার সাথে সংযুক্ত থাকে। আর এই ফর্মার কারণেই শাড়িতে বিভিন্ন ধরনের নকশা ফুটে ওঠে। এই প্রক্রিয়াগুলো মেনে তাঁতের সাথে রোলা ও সুতা টানানো হয়ে গেলে তারপরেই শুরু হয় কারিগরের হাতের নিপুন খেলা।
কারিগর বমিনে পেঁচানো সুতা কাঠের তৈরি মাকুতে তুলে তৈরি করে বাহারি রকমের শাড়ি। কারিগরের নিপুন হাতে বুনানো এই সমস্ত শাড়িতে বিভিন্ন রকমের নকশার কারসাজি দেওয়া থাকে। কোন কোন শাড়ির ক্ষেত্রে একদিনে চারটা পর্যন্ত বানানো যায় আবার অনেক শাড়ির ক্ষেত্রে দেখা যায় একমাস পর্যন্ত একটা শাড়ি বানাতে লেগে যায়।
সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ির দাম
বাংলাদেশের কুটির শিল্পের ঐতিহ্য বহন করা তাঁতের শাড়ি বর্তমানে বিভিন্ন শোরুমে বিভিন্ন দামে বিক্রি করা হয়। কিন্তু আপনি কই জানেন সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ির দাম। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গের নারীরাও তাঁতের শাড়ি পরিধান করে থাকে। তাঁত শিল্পের ঐতিহ্য বহন করা সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ির দামে দামে বিক্রি করা হয় তার একটা তালিকা নিচে দেওয়া হল।
- সফট সিল্ক শাড়ি= ৯০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।
- সফট কটন শাড়ি= ৭০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩৫০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয় ।
- বালুচরি শাড়ি শাড়ি= ১৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।
- তরস সিল্ক শাড়ি= ২০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪৫০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।
- স্বপ্নপুরী শাড়ি= ৮০০ টাকা থেকে শুরু করে ২৯৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।
- সিল্ক কাতান শাড়ি= ২০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।
- মুসলিম শাড়ি = ২০০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪৫০০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হয়।
- কাতান শাড়ি= ৬০০ টাকা থেকে শুরু করে ৮০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হয়।
এই হলো সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ির দাম। তবে মুসলিম শাড়ি বর্তমানে খুজে পাওয়াটা খুবই রেয়ার ব্যাপার। এই শাড়িগুলো কোন তাঁতির কাছ থেকে কিনতে চাইলে আপনাকে ম্যাক্সিমাম তিন মাস আগে অর্ডার দিতে হবে।
লেখক এর মন্তব্য
আপনি যদি উপরের সম্পূর্ণ বিষয়টি পড়ে থাকেন তাহলে আপনি জানতে পেরে গেছেন। তাঁতের জন্য বিখ্যাত কোন জেলা, সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্পের ইতিহাস, তাঁত শিল্পে কি কি তৈরি করা হয়, তাতে শাড়ি কিভাবে বানায়, সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ির দাম। গল্পের লেখক আমি নিজেও একজন তাঁতি পরিবারের সন্তান। বাল্যকাল থেকেই খটর খটর একটা মিষ্টি শব্দের মধ্যে বেড়ে ওঠা হয়েছে আমার।
তাঁতিদের হাতের সেই মনমুগ্ধকর নকশা করা শাড়ি যেন আজও চোখের সামনে ভাসে। আমি আশা করছি আমার এই গল্পটা আপনার অনেক ভালো লেগেছে। আপনি যদি আমার লেখার বিষয়টা সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে ধন্যবাদ। আর যদি না পড়ে থাকেন তাহলে অনেক কিছু মিস করে ফেলবেন। তাঁত এবং তাঁতের শাড়ি সম্পর্কে আপনি আর কোন বিষয়ে জানতে চান কমেন্টে বলুন। সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আসসালামুআলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url