ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের অপকারিতা

 মোবাইল ফোন মানুষের জীবনের একটি অতিপ্রয়োজনীয় ডিভাইস। তবে ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের অপকারিতা অনেক। এই ডিভাইসটি মানুষের জীবনের সাথে সম্প্রসারিত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই প্রথমে আমাদের মোবাইলটি হাতে নিতে হয় সময় জানার জন্য। 

মোবাইল ফোন তার বিহীন একটি ডিভাইস যার মাধ্যমে আমরা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে থাকি। ১৯৭৩ সালের ৪ এপ্রিল মার্টিন কুপার এই ডিভাইসটি আবিষ্কার করেন। আমাদের আজকের লেখার বিষয়টা মোবাইল ফোন কিভাবে মানবজীবনে সাড়া ফেলেছে এবং ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের অপকারিতা কতটুকু।

ভূমিকা

আপনি কি জানেন ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের অপকারিতা । যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটা আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলটা সম্পূর্ণ পড়লে মোবাইল ফোন দিয়ে হয়তো বা আপনার ক্যারিয়ার গঠন করতে পারবেন। এছাড়াও মোবাইল ফোন সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক কিছুই জানতে পারবেন। মোবাইল ফোন আবিষ্কার থেকে শুরু করে, 

বর্তমান সময়ে এ মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা, মোবাইল ফোনের অপকারিতা, ছাত্র জীবনে মোবাইল ব্যবহারে আপনার কোন কোন দিক ক্ষতি হতে পারে এ সমস্ত বিস্তারিত আলোচনা নিয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেলটা লেখা। তাই দেরি না করে আমাদের আর্টিকেলটা সম্পূর্ণ এখনই পড়ে নিন। আমাদের এই আর্টিকেলটা হয়তো বা আপনার জীবনকে পরিবর্তন করে তুলতে পারে।

মোবাইল ফোন দিয়ে কি কি করা যায়?

বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন যোগাযোগের জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। তবে ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের অপকারিতা অনেক। বর্তমান সময়ের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবেনা। মোবাইল ফোন দিয়ে অতি সহজেই বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজন প্রিয়জনদের সাথে যোগাযোগ করা যায়। বিনোদন কাজকর্ম সামাজিক কর্মকান্ড ইত্যাদি সকল সময়ই মোবাইল ফোন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 
বর্তমানে বাংলাদেশের ৯৫% মানুষ স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে থাকে। আগেকার দিনে মানুষ ছোট ছোট মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকতো সেগুলো দিয়ে কেবল কথা বলা বার্তা পাঠানো এই সকল কাজে ব্যবহার হতো। কিন্তু বর্তমানে স্মার্টফোন দিয়ে একটা কম্পিউটারের কাজ করা সম্ভব। 

বর্তমানে স্মার্টফোন দিয়ে মনোরঞ্জন, কপিলিং, ভিডিও করা, গেমিং, এবং ইন্টারনেট ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করা সম্ভব। মোবাইল ফোন বর্তমান সময়ে আমাদের জীবন চলা সহজ করে দিয়েছে । মোবাইল ফোন দিয়ে আমরা যেকোনো সময় যেকোন রকমের কাজ করে থাকি। মোবাইল ফোন দিয়ে আরো কি কি কাজ করতে পারি চলুন জেনে নেওয়া যাক,
  • জরুরিভাবে চিকিৎসা সেবা নেওয়া ।
  • ফোন দিয়ে টর্চ লাইট ব্যবহার করা ।
  • অতি সহজেই খবর দেখা।
  • রিমোট ওয়ার্কিং করা।
  • গ্যাস বিল এবং রিচার্জ করা।
  • বিকাশের মাধ্যমে টাকা আধান প্রদান করা।
  • মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা।
  • অনলাইনে শপিং করা।
  • লাইভ টিভি দেখা।
  • মোবাইল ব্যাংকিং করা।
  • ভিডিও কপিলিং করা।
  • গেমিং করা।
  • মাল্টি টাচিং করা।
  • ইন্টারনেট ব্যবহার করা।
  • জিপিএস করা।
  • বিনোদন নেওয়া।
  • ভিডিও এবং ছবি তোলা।
  • টেক্সট বা নোটিশ পাঠানো
  • শিক্ষা কাজে ব্যবহার করা।
  • মোবাইল দিয়ে যোগাযোগ করা।
ম্যাপ এর মাধ্যমে রাস্তা দেখে গাড়ি চালানো ইত্যাদি আরো অনেক কাজে মোবাইল ব্যবহার করা হয়।

পৃথিবীতে কত প্রকার মোবাইল ফোন আছে?

মোবাইল ফোন হল দ্বিমুখী টেলিযোগাযোগ মাধ্যম যার মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে অতি সহজেই যোগাযোগ করা সম্ভব।মোবাইল ফোন হচ্ছে নেটওয়ার্কিং টেস্টনের সেলুলার দ্বারা পরিচালিত একটি ডিভাইস। মোবাইল ফোন বর্তমান সময়ে যোগাযোগ স্থাপনের জনপ্রিয় মাধ্যম। মোবাইল ফোন হলো একটি দ্বিমুখে যোগাযোগ মাধ্যমের ডিভাইস। 

মোবাইল ফোন দিয়ে দুতো একজ আরেক জোনের সাথে মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে। স্মার্ট ফোন দ্বারা একজন আরেকজনের সাথে ভিডিও ফোনে কথা বলতে পারে। তারবিহীন যোগাযোগ করার একটি উন্নত মাধ্যম যার ফলে সহজেই যোগাযোগ ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখা যায় মোবাইল ফোন দিয়ে। মোবাইল ফোন ১৯৭৩ সালে মার্টিন কুপার আবিষ্কার করেন।

প্রথমে টেলিফোন যার আয়তন ও ওজন ছিল অনেকটাই বেশি যেটি একজনের পক্ষে নড়াচাড়া করা সম্ভব ছিল না। টেলিফোন কে মানুষের ব্যবহার করার সুবিধা করে তুলতে মার্টিন কুপার এটিকে ছোট করে তৈরি করে তারপরে এটির নাম হয়ে যায় মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোনের অনেকগুলো প্রকার আছে এই প্রকার গুলো ভিত্তি করেই হামোবাইল ফোন কাজ করে।

মোবাইল ফোনের প্রকারের উপর ভিত্তি করে এক একটা মোবাইল ফোনের এক একটা ফিচার দোয়া থাকে। আমরা যে সকল মোবাইল ফোন ব্যবহার করি এক এক টা ফোন এক একটা ডিভাইস দিয়ে তৈরি করা হয়।আর এই ডিভাইস দেখেই এক একটা মোবাইল ফোন এক একটা ভাগে ভাগ করা হয়। 

প্রত্যেকটা ডিভাইস আলাদা আলাদা হওয়ার কারণে মোবাইল ফোনের ফিচার ব্যবহারের সুবিধা ভিন্ন হয়ে থাকে। কোন মোবাইল ফোন কোন ডিভাইস দ্বারা তৈরি করা হয় তার ওপর ভিত্তি করে মোবাইল ফোন কাজ নির্ধারণ করে।
প্রযুক্তি প্রকারভেতের উপর ভিত্তি করে মোবাইল ফোন দুই প্রকারের হয়ে থাকে।যথা
  1. সি ডি এম এস [CDMS]
  2. জি এম এম [GMS]
এছাড়াও প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে অনেক রকম প্রকারভেদ মোবাইল ফোনের মধ্যে দেখা যায়। প্রযুক্তির পরিবর্তন থাকায় মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য এবং কাজের ধরন ভিন্ন হয়ে থাকে।

মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক

অতিরিক্ত মোবাইলে কথা বললে মস্তিষ্কের গ্লুকোজ ধারন ক্ষমতা কমে যায়। যার ফলে স্প্যটিয়াল মেমরি ওয়াকিং ব্যহত হয়। এছাড়াও মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হয়।


অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে ব্যবহারকারীর মেজাজ খিটখিতে হয়ে যায়। একই সাথে অস্থিরতা ও অমনোযোগীতা বৃদ্ধি পায়। ব্যবহারকারী তখন সহজে এ সমস্যা উপলব্ধি করতে পারেন না। যার ফলে নিজের অজান্তে কারো সাথে অশোভন ব্যবহার করে ফেলেন।


মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে মাথা ব্যথা, ঘাড়ের ব্যথা, পিঠ ও কোমরের ব্যথা,জয়েন্ট - পেন বা হৃদপিন্ডের গতি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে খিদে নষ্ট হয়।
মাত্রারিক্ত মোবাইল ব্যবহারের কারণে স্মৃতিশক্তি ও হাটের প্রভাব ফেলতে পারে। তাছাড়া মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে শিশু- কিশোরদের মধ্যে পারিবারিক মূল্যবোধ বিনষ্ট এবং মা বাবার কথা না মানার প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে বর্তমান।
মাত্রারিক্ত মোবাইল ব্যবহারের কারণে স্মৃতিশক্তি ও হাটের প্রভাব ফেলতে পারে। তাছাড়া মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে শিশু- কিশোরদের মধ্যে পারিবারিক মূল্যবোধ বিনষ্ট এবং মা বাবার কথা না মানার প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে বর্তমান।
অতিরিক্ত মোবাইল ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখে ঝাপসা দেখা দেয়। তাছাড়া মাত্রারিক্ত মোবাইল ব্যবহারে করলে ঘুমের সমস্যাও দেখা দেয়।
উচ্চ শব্দে গান শুনলে হেডফোন কানে লাগিয়ে ফলে কানে সমস্যা হয়। অন্তকর্ণের কোষ গুলোর উপর বিরূপ প্রভাব ফেলার ফলে একসময় কান নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে।
মোবাইল ফোনের টাওয়ার থেকে নির্গত রেডিয়েশন এর ফলে মারাত্মক ক্ষতির শিকার হন অন্তঃসত্ত্বা নারী ও কম বয়সী শিশুরা।
অত্যাধিক মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে মানসিক ক্লান্তি, অতিরিক্ত চিন্তা, ও মানসিক অবসাদ ইনসমনিয়া দেখা দিতে পারি। যার ফলে মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হয়। এছাড়াও দীর্ঘক্ষণ মেসেজ টাইপিং এর কারণে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে
বর্তমান শিশু- কিশোররা মোবাইল গেইমস ও সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদির প্রতি আসক্তির ফলে দৈনন্দিন কাজকর্মে অমনোযোগী হয়ে পড়ে। মোবাইল মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ধরনের প্রতারণা ও নকলের আশ্রয় নেওয়ার ফলে দিন দিন দেশের মেধাবী ছাত্ররা নৈতিক অবস্থান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে

টেলিফোন ও মোবাইল ফোনের মধ্যে পার্থক্য কি?

টেলিফোনঃ একটি তার যুক্ত ল্যান্ডলাইন । এটি অফিস আদালত বসতবাড়ি তে কথা বলার জন্য ব্যবহার করা হয়। সর্বপ্রথম ১৬৬৭ সালে রবার হুপ তার যুক্ত একটি ডিভাইস তৈরি করে যার নাম ছিল টেলিফোন। তারপর ১৮১৬ সালে ফ্রান্স ইস রোনাল নামের একজন বৈজ্ঞানি ইলেকট্রনিক টেলিফোন যন্ত্র আবিষ্কার করে। 

তবে এর সমস্যা ছিল একবারে একটার বেশি তথ্য পাঠানো যেত না। এটির মাধ্যমে তথ্য পাঠানো জন্য কোডিং করা লাগতো। তারপর একজন জার্মান ইঞ্জিনিয়ার ১৮৬১ সালে শব্দ পাঠানোর জন্য একটি যন্ত্র আবিষ্কার করেন। আর এই যন্ত্রের পাঠানো শব্দ ছিল একতরফা এবং পাঠানো শব্দ অস্পষ্ট শোনা যেত। যার ফলে এটি মানুষের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। তারপর ইটেলীয় বিজ্ঞানী এন্টিনিও মুঝচ্ছি একটি টেলিফোন আবিষ্কার করেন। 

যার মধ্যে নানা রকম সমস্যা ছিল বলে মানুষের ব্যবহার করতে তেমন সুবিধা হতো না। অবশেষে স্বয়ং সম্পূর্ণভাবে ১৮৭৬ সালে টেলিফোন আবিষ্কার হয়। আর এই টেলিফোন আবিষ্কারের সমস্ত অবদান হলো মহান বৈজ্ঞানি আলেকজান্ডার গাম্বেল। টেলিফোন এখনকার মোবাইল ফোনের মত ছিল না। বর্তমানে আমরা যে সমস্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করি তাতে থাকা রেডিয়েশন আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর যা টেলিফোনে ছিল না।
মোবাইল ফোনঃ বর্তমান বিশ্বে আমরা সবাই কম বেশি মোবাইল ফোনের সাথে পরিচিত যা পূর্বের টেলিফোনের সাথে তখনকার সময়ের লোকজন খুব একটা পরিচয় ছিল না। মোবাইল ফোনকে বর্তমান সময় মুঠোফোন ও বলা হয়। মোবাইল ফোন নিয়ে সবসময় ঘুরে বেড়ানো সম্ভব কিন্তু পূর্বের টেলিফোন নিয়ে ঘুরে বেড়ানো যেত না। 

বর্তমান সময়েও টেলিফোন দেখা যায় তবে সেগুলো কেবলমাত্র অফিস আদালত বাসা বাড়ির কাজের জন্যই মানুষ ব্যবহার করে। আর এদিকে মোবাইল ফোন দিয়ে বর্তমান সময়ের সমস্ত কাজ করা সম্ভব। শিক্ষাক্ষেত্র থেকে শুরু করে যানবাহন পরিচালনা ইত্যাদি আরো নানা কাজে মোবাইল ফোন ব্যবহার হয়ে আসছে। মোবাইল ফোন সেলুলার নেটওয়ার্কিং সিস্টেম দ্বারা পরিচালনা করা হয়।

ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের অপকারিতা

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল একটি গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ মাধ্যম। ছাত্রর জীবনে মোবাইলের অপব্যবহার জন্য অনেক ক্ষতি হয়। বর্তমান ছাত্ররা তাদের বেশিরভাগ সময় মোবাইল কাটায় ফলে তাদের পড়াশোনা নষ্ট হয়। ছাত্ররা অতিরিক্ত মোবাইলের দিকে মনোযোগী হওয়ার কারণে তাদের পড়া মুখস্ত হয়না ও মনে থাকে না পড়া, এতে করে তাদের স্মৃতিশক্তি লোপ পায়। 
অতিমাত্রায় মোবাইল ব্যবহারের ফলে একসময় এটি নেশা হয়ে দাঁড়াবে। এই নেশা থেকে বের হয়ে আসা অনেক কষ্টকর হবে এতে তাদের মূল্যবোধ ও বিকাশ অবক্ষয় হবে। বর্তমান সময়ে অনেক গেমস আছে গেমস খেলায় আসক্ত হয়ে ছাত্র- ছাত্রীদের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। ছাত্র জীবনে সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়। 

এ সময়ে ছাত্ররা গেমস খেলা বা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে তাদের মূল্যবার সময় নষ্ট করছে। এছাড়াও মোবাইল ইন্টারনেটের মাধ্যমে খারাপ অশ্লীল ভিডিও দেখে ধ্বংসের মুখে চোলে জাচ্ছে তারা। মোবাইল অতিরিক্ত ব্যবহার করার কারণে ছাত্ররা পড়াশোনার মনোযোগ নষ্ট হয় ফলে তারা পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল করতে পারেনা। বর্তমান ছাত্র- ছাত্রীরা খুব অল্প বয়সে দুর্বল ও দৃষ্টিশক্তি ওপর প্রভাব পড়ে। গবেষণায় দেখা যায় মাত্রা রিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে মাথায় সমস্যা হয় । ফলে ব্রেন টিউমার হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

মোবাইল ফোন সম্পর্কে ১০ টি বাক্য

 Mobile phone is an electronic device.
=মোবাইল ফোন একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস।
It has made our life easier.
এটি আমাদের জীবন সহজ করেছে।
It is also known as smart phone or cell phon.
এটি মুঠোফোন বা সেলফোন নামে পরিচিত।
WE can coll. Text. watch movies. And play games by using it.
আমরা এটি দিয়ে কথা বলতে পারি, বাতরা পাঠাতে পারি, সিনেমা দেখতে পারি এবং এটি ব্যবহার করে গেমস খেলতে পারি।
It is also for official works and play and online education.
এটি দিয়ে অফিসের কাজ করা এবং অনলাইন শিক্ষা নেওয়া যায়।
Through mobile phone money transaction has become easier.
মোবাইল ফোনের জন্য টাকা পয়সা লেনদেন সহজ হয়েছে।
It is also used for used for camera map torch music etc.
 এটি ক্যামেরা ম্যাপ টর্চ লাইট ইত্যাদির জন্য ব্যবহার হয়।
Nowadays mobile phone has become one to the most important parts our live.
আজকাল মোবাইল ফোন আমাদের জীবনের অন্যতম একটি অংশ হয়ে উঠেছে।
Excessive use of mobile phone is harmful to health.
মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
Mobile phone is really a wonderful discovery of science.
মোবাইল ফোন সত্যি বিজ্ঞানের জন্য বিস্ময়কর একটি আবিষ্কার।

শেষ কথা

আমাদের আজকের আর্টিকেলটা যদি সম্পূর্ণ পড়ে ফেলেন তাহলে জানতে পেরে গেছেন মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে আপনি আপনার ক্যারিয়ার গঠন করতে পারবেন। এবং ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক, টেলিফোন এবং মোবাইল ফোনের মধ্যে পার্থক্য,পৃথিবীতে কত প্রকারের মোবাইল ফোন আছে, 

মোবাইল ফোন দিয়ে কি কি কাজ করতে পারবেন, এবং মোবাইল ফোন সম্পর্কে ১০ টি বাক্য ইংরেজি সহ। আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি না পড়ে থাকেন তাহলে এখনি সম্পূর্ণ পড়ে নিন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১